১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস 2023 Plp File Free Download



১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস

সারাদেশে বিজয় দিবস বিশেষ দিন হিসেবে পালিত হয়। বাংলাদেশে প্রতি বছর ১৬ ডিসেম্বর দিবসটি বিশেষভাবে পালিত হয়। 22 জানুয়ারী 1972 তারিখে জারি করা একটি প্রজ্ঞাপনে, দিনটি বাংলাদেশে একটি জাতীয় দিবস হিসাবে পালিত হয় এবং দিনটিকে আনুষ্ঠানিকভাবে ছুটি ঘোষণা করা হয়। [১] ৯ মাস যুদ্ধের পর, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর, ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর প্রায় ৯১,৬৩৪ সদস্য আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পণ করে। [২] এর ফলে বাংলাদেশ নামে একটি নতুন স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্রের উত্থান ঘটে। এ উপলক্ষে প্রতি বছর বাংলাদেশে যথাযোগ্য মর্যাদা ও ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে দিবসটি পালিত হয়। ১৬ ডিসেম্বর ভোরে ৩১ বন্দুকের স্যালুটের মধ্য দিয়ে দিনটি শুরু হয়। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বাংলাদেশ নৌবাহিনী, বাংলাদেশ বিমান বাহিনী এবং


সারাদেশে বিজয় দিবস বিশেষ দিন হিসেবে পালিত হয়। বাংলাদেশে প্রতি বছর ১৬ ডিসেম্বর দিবসটি বিশেষভাবে পালিত হয়। 22 জানুয়ারী 1972 তারিখে জারি করা একটি প্রজ্ঞাপনে, দিনটি বাংলাদেশে একটি জাতীয় দিবস হিসাবে পালিত হয় এবং দিনটিকে আনুষ্ঠানিকভাবে ছুটি ঘোষণা করা হয়। [১] ৯ মাস যুদ্ধের পর, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর, ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর প্রায় ৯১,৬৩৪ সদস্য আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পণ করে। [২] এর ফলে বাংলাদেশ নামে একটি নতুন স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্রের উত্থান ঘটে। এ উপলক্ষে প্রতি বছর বাংলাদেশে যথাযোগ্য মর্যাদা ও ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে দিবসটি পালিত হয়। ১৬ ডিসেম্বর ভোরে ৩১ বন্দুকের স্যালুটের মধ্য দিয়ে দিনটি শুরু হয়। জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে অনুষ্ঠিত যৌথ সামরিক কুচকাওয়াজে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর সদস্যরা অংশগ্রহণ করেন। কুচকাওয়াজের অংশ হিসেবে দেশের প্রধান রাষ্ট্রপতি বা প্রধানমন্ত্রী সালাম গ্রহণ করেন। এই কুচকাওয়াজ দেখতে বিপুল সংখ্যক মানুষ ভিড় জমায়।



রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং সর্বস্তরের মানুষ যুদ্ধে নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে ঢাকার সাভারে অবস্থিত জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা।


আদি বাঙালির সাংস্কৃতিক ও আর্থ-সামাজিক জীবন ও বিকাশের চূড়ান্ত পর্যায়ে বাঙালির বীরত্ব যেন আরও একবার জ্বলে ওঠে। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি প্রথম আগুন জ্বলে। ফাগুনের আগুনে সেদিন ভাষা আন্দোলনের দাবি ও উন্মত্ত জনতার মুষ্টিবদ্ধ হাত এক হয়ে যায়। ভাষার জন্য প্রথম আত্মত্যাগ বিশ্ব বিস্ময়ের সাথে পালন করেছিল। তখন থেকেই শুরু হয় বাঙালির শৃঙ্খল ভাঙার লড়াই। পাকিস্তানিদের সঙ্গে হিসাব-নিকাশের একেবারে শুরুতেই বাঙালিরা রক্তপাত দিয়ে তাদের অস্তিত্বের সংগ্রাম শুরু করে। পলাশীর আম্রকাননে হারিয়ে যাওয়া সেই সিরাজদ্দৌলাই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রূপে এই যুদ্ধে সেনাপতি হিসেবে আবির্ভূত হন। ১৯৫২ সালে রাজধানী ঢাকায় যে আগুন লেগেছিল তা ধীরে ধীরে দেশের সব প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ে। আমার প্রাণে যে আগুন জ্বলে, সেই আগুন ছড়িয়ে পড়ল সর্বত্র। বাঙালির হৃদয়ে যে আগুন জ্বলে তা যেন হাজারো বাঙালির মাঝে প্রবাহিত হয়।


বাষট্টি, উনানত্তর ও একাত্তর পূর্ণ করে বাঙালি জাতি গণনা করতে বসেছিল। পাকিস্তানিরা হিসাব-নিকাশ করে বসে নেই। বাঙালি জাতিকে কীভাবে যুগে যুগে পরাধীনতার শৃঙ্খলে আটকে রাখা যায়, তাও তারা হিসাব করতে থাকে। তাদের জন্য এই অলঙ্কারই সেরা বাঙালির প্রাপ্য। ঘড়ির টিক টিক শব্দটি নির্দেশ করে যে এটি গণনা শেষ করার সময়।


Creating Download Link...

আরো দেখুন  

সদস্যরা যোগ দেন। কুচকাওয়াজের অংশ হিসেবে দেশের প্রধান রাষ্ট্রপতি বা প্রধানমন্ত্রী সালাম গ্রহণ করেন। এই কুচকাওয়াজ দেখতে বিপুল সংখ্যক মানুষ ভিড় জমায়।

রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং সর্বস্তরের মানুষ যুদ্ধে নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে ঢাকার সাভারে অবস্থিত জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা।

tag: Bijoy Dibosh,১৬ই ডিসেম্বর,মহান বিজয় দিবস,Victory Day Bangladesh 16 December,১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস,গত নয় মাসের দুঃস্বপ্নের অবসান ঘটিয়েছে বাঙালি জাতীয় পার্টি। নয় মাসের দুঃস্বপ্নের অবসান ঘটিয়ে অবশেষে বাঙালি জাতির জীবনে এসেছে নতুন ভোর। ১৬ ডিসেম্বর সূর্য উদিত হলেই শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধের অনিবার্য বিজয়। এর মাধ্যমে হাজার বছরের জন্য কাঙ্ক্ষিত জ্ঞান আসে। বাঙালি জাতি আজ তার ভাগ্য নিয়ন্ত্রণের অধিকার পেয়েছে। ৩০ লাখ শহীদের রক্ত ​​আর ২০ লাখ ধর্ষিতা বাঙালির জীবনে এনে দিয়েছে স্বাধীনতা।